ফাউন্ডেশন পরিচিতি

পরিবেশ ও নদী রক্ষা উন্নয়ন ফাউন্ডেশন প্রধান এর বাণী

প্রকল্প

ফেসবুকের চোখে মিয়ানমারের ‘আরকান আর্মি’, ‘মিয়ানমার ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স আর্মি’, ‘কাচিন ইনডিপেনডেন্টস আর্মি’ ও ‘ট্যাং ন্যাশনাল লিবারেশন আর্মি’ নামের চারটি ভয়ংকর সংগঠন। তাই ফেসবুকে এসব গ্রুপকে বন্ধ করে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ। গতকাল মঙ্গলবার ফেসবুক কর্তৃপক্ষ এ ঘোষণা দেয়।

 

ফেসবুক কর্তৃপক্ষ বলছে, মিয়ানমারের ভয়ংকর এসব সংগঠন তাদের প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে যাতে মানুষের ক্ষতি করতে না পারে, সে লক্ষ্যে তারা এসব গ্রুপ বন্ধ করে দিচ্ছে।

 

ফেসবুকের এক বিবৃতিতে বলা হয়: ‘অফলাইনে ক্ষতির বিষয়টি প্রতিরোধ করতে কোনো সংগঠন বা ব্যক্তিকে আমরা সুযোগ দেব না, যাতে তারা সহিংস মিশন চালাতে পারে বা সহিংসতায় জড়াতে পারে। তাদের কোনো ফেসবুকে উপস্থিতি থাকবে না। এসব সংগঠনের বিরুদ্ধে বেসামরিক মানুষের প্রতি আক্রমণ ও মিয়ানমারে সহিংসতা ছড়ানোর স্পষ্ট প্রমাণ আছে। আমরা তাদের আমাদের সেবা ব্যবহার করে সেখানে উদ্বেগ তৈরি ঠেকাতে চাই।’

মিয়ানমারের ৪ ভয়ংকর গ্রুপ বন্ধ করল ফেসবুক

পরিবেশ বার্তা

১৫ থেকে ১৮ ফেব্রুয়ারি ইজতেমার তারিখ নির্ধারণ করেছিল সরকার। কথা ছিল প্রথম দুদিন এক পক্ষ এবং পরের দুদিন অন্য পক্ষ এর ব্যবস্থাপনায় থাকবে। কিন্তু কোনো পক্ষই এই সিদ্ধান্ত মানছে না। নিজেদের মতো করে তারা তিন দিনের ইজতেমার তারিখ ঘোষণা করেছে। এমনকি আখেরি মোনাজাতও দুই পক্ষ আলাদা করার ঘোষণা দিয়েছে।

 

ইজতেমার তারিখের এই গরমিলের বিষয় সামনে আসে রোববার বাংলাদেশ কওমি মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড (বেফাক) থেকে পাঠানো একটি সংবাদ বিজ্ঞপ্তির পর। সংগঠনটি তাবলিগ জামাতের আমির মাওলানা সাদ কান্দলভীর বিরোধী পক্ষকে সমর্থন করছে। বেফাকের মজলিশে শ‌ুরার অধিবেশনের পর পাঠানো এই বিজ্ঞপ্তিতে তারা ১৪, ১৫ ও ১৬ ফেব্রুয়ারি ইজতেমা সফল করার আহ্বান জানিয়েছে। অথচ সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সাদবিরোধীরা ইজতেমার ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব পেয়েছেন ১৫ ও ১৬ ফেব্রুয়ারি। সাদপন্থীরা এমন ঘোষণাকে বিভ্রান্তিকর বলে উল্লেখ করেছেন। তবে তাঁদের ইজতেমাও তৃতীয় দিনে গড়াবে বলে জানানো হয়েছে। অর্থাৎ ১৭, ১৮ ও ১৯ ফেব্রুয়ারি—এই তিন দিন তাঁরা ইজতেমা করবেন।

 

এ বিষয়ে সাদবিরোধী মুরুব্বি ও ভিক্টোরিয়া পার্ক জামে মসজিদের ইমাম মাওলানা আমানুল হক প্রথম আলোকে বলেন, সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ১৫ ও ১৬ ফেব্রুয়ারিই তাঁরা ইজতেমা করবেন। কিন্তু এই দুদিনকে সফল করার জন্য ১৪ তারিখ থেকে তাঁদের ‘আমল’ শুরু হবে। অন্যান্য বছরও এটা হয়। ১৬ তারিখ সকালে আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে তাঁরা তাঁদের ইজতেমা শেষ করবেন।

 

সাদপন্থী শ‌ুরা সদস্য ওয়াসিফুল ইসলাম বলেন, সরকারের সিদ্ধান্তের পরও বেফাকের এমন ঘোষণা দুঃখজনক। এটা বিভ্রান্তি ছড়াবে। তবে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, তাঁদের ইজতেমা শেষ হবে ১৯ ফেব্রুয়ারি আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে।

চার দিনের ইজতেমা ছয় দিনে গড়াবে!

সপ্তাহের ব্যবধানে সূচকের বড় ধরনের পতন হলেও লেনদেন বেড়েছে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই)। চলতি সপ্তাহে গত সপ্তাহের চেয়ে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১১৮ পয়েন্ট। গত সপ্তাহের তুলনায় লেনদেন বেড়েছে ৩৪৩ কোটি টাকা।

চলতি সপ্তাহের পাঁচ কার্যদিবসে মোট লেনদেন হয়েছে ৫ হাজার ১৬৮ কোটি টাকা, গত সপ্তাহে যা ছিল ৪ হাজার ৮২৫ কোটি টাকা।

আজ বৃহস্পতিবার সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শেষে ডিএসইএক্স সূচকের বড় ধরনের পতন হয়েছে। কমেছে ৬৩ পয়েন্ট, অবস্থান করছে ৫ হাজার ৮২১ পয়েন্টে। মোট লেনদেন হয়েছে ৯৯২ কোটি টাকা। হাতবদল হওয়া শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৮৪টির, কমেছে ২৩৬টির, অপরিবর্তিত আছে ২৬টির দর। গতকাল বুধবার লেনদেন শেষে ডিএসইএক্স সূচক কমে ৪০ পয়েন্ট। অর্থাৎ দুই কার্যদিবসেই সূচক কমেছে ১০০ পয়েন্টের বেশি। গতকাল মোট লেনদেন হয় ১ হাজার ২৪ কোটি টাকা।

আজ লেনদেনের শীর্ষে রয়েছে যে ১০ কোম্পানি, সেগুলো হলো ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি, বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবল কোম্পানি লিমিটেড, মুন্নু সিরামিক, গ্রামীণফোন, এশিয়ান ইনস্যুরেন্স, প্রিমিয়ার ব্যাংক লিমিটেড, প্রভাতি ইনস্যুরেন্স, অ্যাডভেন্ট ফার্মা লিমিটেড, ইনটেক ও খুলনা পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড।

সপ্তাহের ব্যবধানে সূচক কমেছে, বেড়েছে লেনদেন

নদী বার্তা

সপ্তাহের ব্যবধানে সূচকের বড় ধরনের পতন হলেও লেনদেন বেড়েছে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই)। চলতি সপ্তাহে গত সপ্তাহের চেয়ে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১১৮ পয়েন্ট। গত সপ্তাহের তুলনায় লেনদেন বেড়েছে ৩৪৩ কোটি টাকা।

চলতি সপ্তাহের পাঁচ কার্যদিবসে মোট লেনদেন হয়েছে ৫ হাজার ১৬৮ কোটি টাকা, গত সপ্তাহে যা ছিল ৪ হাজার ৮২৫ কোটি টাকা।

আজ বৃহস্পতিবার সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শেষে ডিএসইএক্স সূচকের বড় ধরনের পতন হয়েছে। কমেছে ৬৩ পয়েন্ট, অবস্থান করছে ৫ হাজার ৮২১ পয়েন্টে। মোট লেনদেন হয়েছে ৯৯২ কোটি টাকা। হাতবদল হওয়া শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৮৪টির, কমেছে ২৩৬টির, অপরিবর্তিত আছে ২৬টির দর। গতকাল বুধবার লেনদেন শেষে ডিএসইএক্স সূচক কমে ৪০ পয়েন্ট। অর্থাৎ দুই কার্যদিবসেই সূচক কমেছে ১০০ পয়েন্টের বেশি। গতকাল মোট লেনদেন হয় ১ হাজার ২৪ কোটি টাকা।

আজ লেনদেনের শীর্ষে রয়েছে যে ১০ কোম্পানি, সেগুলো হলো ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি, বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবল কোম্পানি লিমিটেড, মুন্নু সিরামিক, গ্রামীণফোন, এশিয়ান ইনস্যুরেন্স, প্রিমিয়ার ব্যাংক লিমিটেড, প্রভাতি ইনস্যুরেন্স, অ্যাডভেন্ট ফার্মা লিমিটেড, ইনটেক ও খুলনা পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড।

সপ্তাহের ব্যবধানে সূচক কমেছে, বেড়েছে লেনদেন

বিজ্ঞপ্তি

কক্সবাজারের টেকনাফে সমুদ্রপথে মালয়েশিয়া যাওয়ার চেষ্টাকালে ৩০ জন রোহিঙ্গা নারী-পুরুষ ও শিশুকে উদ্ধার করেছেন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সদস্যরা। এ সময় দুজন দালালকে আটক করা হয়। উদ্ধার করা রোহিঙ্গা নাগরিকদের মধ্যে ৬ জন পুরুষ, ১৭ নারী ও ৭ শিশু রয়েছে।

 

গ্রেপ্তার হওয়া দুই দালাল হলেন উপজেলার বাহারছড়া ইউনিয়নের জাহাজপুরার হাবিব উল্লাহর ছেলে মহিবুল্লাহ (২০) ও হ্নীলা ইউনিয়নের দমদমিয়ার আবদুল করিমের ছেলে মো. হুমায়ুন (১৮)।

 

বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে শাহপরীর দ্বীপ ঘোলারচর ও বাহারছড়ার নোয়াখালীয়াপাড়া এলাকা থেকে তাঁদের উদ্ধার করা হয়। টেকনাফ ২ বিজিবির অধিনায়ক লে. কর্নেল মো. আছাদুদ জামান চৌধুরী প্রথম আলোকে এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

 

বিজিবির অধিনায়ক লে. কর্নেল মো.আছাদুদ জামান চৌধুরী বলেন, একটি মানব পাচার চক্রের সদস্যরা উখিয়া-টেকনাফের বিভিন্ন রোহিঙ্গা শরণার্থীশিবির থেকে কিছু লোকজন সংগ্রহ করে সমুদ্রপথে মালয়েশিয়া পাঠানোর চেষ্টা করছিলেন। বিজিবি গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে এ খবর পেয়ে টেকনাফ উপজেলার সাবরাং ইউনিয়নের শাহপরীর দ্বীপ ঘোলারচর ও বাহারছড়ার নোয়াখালীয়াপাড়া এলাকায় টহল জোরদার করে। পৃথক দুটি এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের উদ্ধার করা হয়।

সমুদ্রপথে মালয়েশিয়া যাওয়ার পথে উদ্ধার ৩০

ইনোভেশন

এই প্রকল্পকে বলা হচ্ছে একবিংশ শতাব্দীর ‘সিল্ক রোড’। এই প্রকল্পের ফলে সংযুক্ত হবে ৭০টিরও বেশি দেশ। এশিয়া, ইউরোপ, আফ্রিকা ও মধ্যপ্রাচ্যের অনেকগুলো দেশ সংযুক্ত হবে এই নেটওয়ার্কে। সংযুক্ত দেশগুলোর জনসংখ্যা পুরো পৃথিবীর অর্ধেক। আর দেশগুলোর সম্মিলিত দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) পৃথিবীর চার ভাগের এক ভাগ। বুঝুন অবস্থা!

 

এর পোশাকি নাম ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ’, উদ্যোক্তা চীন। সি চিন পিংয়ের দেশ বলছে, এটি বাস্তবায়িত হলে সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর অর্থনীতি ও যোগাযোগব্যবস্থার প্রভূত উন্নতি হবে। তবে শুরুর পাঁচ বছর পর এসে প্রশ্ন উঠছে—এটি কি উন্নয়নের পথ, নাকি ঋণের ফাঁদ? চীন এই প্রকল্প দিয়ে অন্যান্য দেশগুলোর উপকার করতে চাইছে, নাকি গলায় পরাতে চাইছে ফাঁস? নিন্দুকেরা বলছেন, ঋণের ফাঁদে ফেলে সংশ্লিষ্ট এলাকার আঞ্চলিক রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চাইছে চীন।

 

Eprothom Aloবেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ বাস্তবায়ন করতে আদতে কত খরচ হচ্ছে? গার্ডিয়ান জানাচ্ছে, ব্যয় হতে পারে এক লাখ কোটি ডলার। এরই মধ্যে ২১ হাজার কোটি ডলারের বেশি বিনিয়োগ করে ফেলেছে চীন, যার সিংহভাগই হয়েছে এশিয়ায়। আর এই প্রকল্পের কাজগুলো একচেটিয়াভাবে করছে চীনা নির্মাণ প্রতিষ্ঠানগুলোই। ফলে, নানা দেশের সঙ্গে করা চুক্তির ফলে লাভবান হচ্ছে চীন।

ঋণের ‘ফাঁদ’ বানাচ্ছে চীন?

প্রকল্প

ফেসবুকের চোখে মিয়ানমারের ‘আরকান আর্মি’, ‘মিয়ানমার ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স আর্মি’, ‘কাচিন ইনডিপেনডেন্টস আর্মি’ ও ‘ট্যাং ন্যাশনাল লিবারেশন আর্মি’ নামের চারটি ভয়ংকর সংগঠন। তাই ফেসবুকে এসব গ্রুপকে বন্ধ করে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ। গতকাল মঙ্গলবার ফেসবুক কর্তৃপক্ষ এ ঘোষণা দেয়।

 

ফেসবুক কর্তৃপক্ষ বলছে, মিয়ানমারের ভয়ংকর এসব সংগঠন তাদের প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে যাতে মানুষের ক্ষতি করতে না পারে, সে লক্ষ্যে তারা এসব গ্রুপ বন্ধ করে দিচ্ছে।

 

ফেসবুকের এক বিবৃতিতে বলা হয়: ‘অফলাইনে ক্ষতির বিষয়টি প্রতিরোধ করতে কোনো সংগঠন বা ব্যক্তিকে আমরা সুযোগ দেব না, যাতে তারা সহিংস মিশন চালাতে পারে বা সহিংসতায় জড়াতে পারে। তাদের কোনো ফেসবুকে উপস্থিতি থাকবে না। এসব সংগঠনের বিরুদ্ধে বেসামরিক মানুষের প্রতি আক্রমণ ও মিয়ানমারে সহিংসতা ছড়ানোর স্পষ্ট প্রমাণ আছে। আমরা তাদের আমাদের সেবা ব্যবহার করে সেখানে উদ্বেগ তৈরি ঠেকাতে চাই।’

মিয়ানমারের ৪ ভয়ংকর গ্রুপ বন্ধ করল ফেসবুক

প্রকাশনা

এই প্রকল্পকে বলা হচ্ছে একবিংশ শতাব্দীর ‘সিল্ক রোড’। এই প্রকল্পের ফলে সংযুক্ত হবে ৭০টিরও বেশি দেশ। এশিয়া, ইউরোপ, আফ্রিকা ও মধ্যপ্রাচ্যের অনেকগুলো দেশ সংযুক্ত হবে এই নেটওয়ার্কে। সংযুক্ত দেশগুলোর জনসংখ্যা পুরো পৃথিবীর অর্ধেক। আর দেশগুলোর সম্মিলিত দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) পৃথিবীর চার ভাগের এক ভাগ। বুঝুন অবস্থা!

 

এর পোশাকি নাম ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ’, উদ্যোক্তা চীন। সি চিন পিংয়ের দেশ বলছে, এটি বাস্তবায়িত হলে সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর অর্থনীতি ও যোগাযোগব্যবস্থার প্রভূত উন্নতি হবে। তবে শুরুর পাঁচ বছর পর এসে প্রশ্ন উঠছে—এটি কি উন্নয়নের পথ, নাকি ঋণের ফাঁদ? চীন এই প্রকল্প দিয়ে অন্যান্য দেশগুলোর উপকার করতে চাইছে, নাকি গলায় পরাতে চাইছে ফাঁস? নিন্দুকেরা বলছেন, ঋণের ফাঁদে ফেলে সংশ্লিষ্ট এলাকার আঞ্চলিক রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চাইছে চীন।

 

Eprothom Aloবেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ বাস্তবায়ন করতে আদতে কত খরচ হচ্ছে? গার্ডিয়ান জানাচ্ছে, ব্যয় হতে পারে এক লাখ কোটি ডলার। এরই মধ্যে ২১ হাজার কোটি ডলারের বেশি বিনিয়োগ করে ফেলেছে চীন, যার সিংহভাগই হয়েছে এশিয়ায়। আর এই প্রকল্পের কাজগুলো একচেটিয়াভাবে করছে চীনা নির্মাণ প্রতিষ্ঠানগুলোই। ফলে, নানা দেশের সঙ্গে করা চুক্তির ফলে লাভবান হচ্ছে চীন।

ঋণের ‘ফাঁদ’ বানাচ্ছে চীন?

ফেসবুকের চোখে মিয়ানমারের ‘আরকান আর্মি’, ‘মিয়ানমার ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স আর্মি’, ‘কাচিন ইনডিপেনডেন্টস আর্মি’ ও ‘ট্যাং ন্যাশনাল লিবারেশন আর্মি’ নামের চারটি ভয়ংকর সংগঠন। তাই ফেসবুকে এসব গ্রুপকে বন্ধ করে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ। গতকাল মঙ্গলবার ফেসবুক কর্তৃপক্ষ এ ঘোষণা দেয়।

 

ফেসবুক কর্তৃপক্ষ বলছে, মিয়ানমারের ভয়ংকর এসব সংগঠন তাদের প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে যাতে মানুষের ক্ষতি করতে না পারে, সে লক্ষ্যে তারা এসব গ্রুপ বন্ধ করে দিচ্ছে।

 

ফেসবুকের এক বিবৃতিতে বলা হয়: ‘অফলাইনে ক্ষতির বিষয়টি প্রতিরোধ করতে কোনো সংগঠন বা ব্যক্তিকে আমরা সুযোগ দেব না, যাতে তারা সহিংস মিশন চালাতে পারে বা সহিংসতায় জড়াতে পারে। তাদের কোনো ফেসবুকে উপস্থিতি থাকবে না। এসব সংগঠনের বিরুদ্ধে বেসামরিক মানুষের প্রতি আক্রমণ ও মিয়ানমারে সহিংসতা ছড়ানোর স্পষ্ট প্রমাণ আছে। আমরা তাদের আমাদের সেবা ব্যবহার করে সেখানে উদ্বেগ তৈরি ঠেকাতে চাই।’

মিয়ানমারের ৪ ভয়ংকর গ্রুপ বন্ধ করল ফেসবুক

মতামত

সপ্তাহের ব্যবধানে সূচকের বড় ধরনের পতন হলেও লেনদেন বেড়েছে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই)। চলতি সপ্তাহে গত সপ্তাহের চেয়ে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১১৮ পয়েন্ট। গত সপ্তাহের তুলনায় লেনদেন বেড়েছে ৩৪৩ কোটি টাকা।

চলতি সপ্তাহের পাঁচ কার্যদিবসে মোট লেনদেন হয়েছে ৫ হাজার ১৬৮ কোটি টাকা, গত সপ্তাহে যা ছিল ৪ হাজার ৮২৫ কোটি টাকা।

আজ বৃহস্পতিবার সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শেষে ডিএসইএক্স সূচকের বড় ধরনের পতন হয়েছে। কমেছে ৬৩ পয়েন্ট, অবস্থান করছে ৫ হাজার ৮২১ পয়েন্টে। মোট লেনদেন হয়েছে ৯৯২ কোটি টাকা। হাতবদল হওয়া শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৮৪টির, কমেছে ২৩৬টির, অপরিবর্তিত আছে ২৬টির দর। গতকাল বুধবার লেনদেন শেষে ডিএসইএক্স সূচক কমে ৪০ পয়েন্ট। অর্থাৎ দুই কার্যদিবসেই সূচক কমেছে ১০০ পয়েন্টের বেশি। গতকাল মোট লেনদেন হয় ১ হাজার ২৪ কোটি টাকা।

আজ লেনদেনের শীর্ষে রয়েছে যে ১০ কোম্পানি, সেগুলো হলো ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি, বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবল কোম্পানি লিমিটেড, মুন্নু সিরামিক, গ্রামীণফোন, এশিয়ান ইনস্যুরেন্স, প্রিমিয়ার ব্যাংক লিমিটেড, প্রভাতি ইনস্যুরেন্স, অ্যাডভেন্ট ফার্মা লিমিটেড, ইনটেক ও খুলনা পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড।

সপ্তাহের ব্যবধানে সূচক কমেছে, বেড়েছে লেনদেন

এবারের বিপিএল তাসকিনকে নতুন করে আবিষ্কার করার আসর। বিপিএল খেলেই তরুণ তাসকিন প্রথমে নজর কেড়েছিলেন। চোট ও ছন্দহীনতা মিলিয়ে গত বছরে প্রায় চোখের আড়ালে চলে যাওয়া এই পেসার নিজেকে নতুন করে চিনিয়েছেন এবার। ২১ উইকেট আছে তাঁর নামের পাশে। আজকের ম্যাচে ২ উইকেট পেলেই বিপিএলের এক আসরে সবচেয়ে বেশি উইকেটের নতুন রেকর্ড গড়বেন।

এখন পর্যন্ত রেকর্ডটা দুজনের দখলে। সাকিব আল হাসান ও কেভন কুপার। কুপার ২০১৪-১৫ আসরে বরিশাল বুলসের হয়ে ৯ ম্যাচে ২২ উইকেটে নিয়েছিলেন। গত আসরে সাকিব ১৫ ম্যাচে ২২ উইকেট নেন। ১১ ম্যাচে ২১ উইকেট নিয়ে তাসকিন এই তালিকার তিনে আছেন। এক আসরে ২১ উইকেট অবশ্য আছে আবু হায়দার (২০১৫-১৬, কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস) ও ডোয়াইন ব্র্যাভোরও (২০১৫-১৬, ঢাকা ডায়নামাইটস)। তবে শেষের দুজন ম্যাচ বেশি খেলেছেন তাসকিনের চেয়ে।

তাসকিন এবারের বিপিএলের শুরুটা করেছিলেন প্রথম ম্যাচে ৩১ রান দিয়ে উইকেটশূন্য থেকে। তবে পরের ১০ ম্যাচে মাত্র একবার উইকেটশূন্য থেকেছেন। ৯ ম্যাচে উইকেট তুলে নেওয়ার মতো ধারাবাহিক ছিলেন তাসকিন।

সাকিবের রেকর্ড ভেঙে দিতে পারবেন তাসকিন?

ইনোভেশন

এই প্রকল্পকে বলা হচ্ছে একবিংশ শতাব্দীর ‘সিল্ক রোড’। এই প্রকল্পের ফলে সংযুক্ত হবে ৭০টিরও বেশি দেশ। এশিয়া, ইউরোপ, আফ্রিকা ও মধ্যপ্রাচ্যের অনেকগুলো দেশ সংযুক্ত হবে এই নেটওয়ার্কে। সংযুক্ত দেশগুলোর জনসংখ্যা পুরো পৃথিবীর অর্ধেক। আর দেশগুলোর সম্মিলিত দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) পৃথিবীর চার ভাগের এক ভাগ। বুঝুন অবস্থা!

 

এর পোশাকি নাম ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ’, উদ্যোক্তা চীন। সি চিন পিংয়ের দেশ বলছে, এটি বাস্তবায়িত হলে সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর অর্থনীতি ও যোগাযোগব্যবস্থার প্রভূত উন্নতি হবে। তবে শুরুর পাঁচ বছর পর এসে প্রশ্ন উঠছে—এটি কি উন্নয়নের পথ, নাকি ঋণের ফাঁদ? চীন এই প্রকল্প দিয়ে অন্যান্য দেশগুলোর উপকার করতে চাইছে, নাকি গলায় পরাতে চাইছে ফাঁস? নিন্দুকেরা বলছেন, ঋণের ফাঁদে ফেলে সংশ্লিষ্ট এলাকার আঞ্চলিক রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চাইছে চীন।

 

Eprothom Aloবেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ বাস্তবায়ন করতে আদতে কত খরচ হচ্ছে? গার্ডিয়ান জানাচ্ছে, ব্যয় হতে পারে এক লাখ কোটি ডলার। এরই মধ্যে ২১ হাজার কোটি ডলারের বেশি বিনিয়োগ করে ফেলেছে চীন, যার সিংহভাগই হয়েছে এশিয়ায়। আর এই প্রকল্পের কাজগুলো একচেটিয়াভাবে করছে চীনা নির্মাণ প্রতিষ্ঠানগুলোই। ফলে, নানা দেশের সঙ্গে করা চুক্তির ফলে লাভবান হচ্ছে চীন।

ঋণের ‘ফাঁদ’ বানাচ্ছে চীন?

ফেসবুকে আমরা..

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার অনুমোদন সনদ

পুরাতন খবর

MonTueWedThuFriSatSun
   1234
567891011
12131415161718
19202122232425
2627282930  
       
1234567
891011121314
15161718192021
22232425262728
2930     
       
    123
11121314151617
18192021222324
25262728293031
       
  12345
6789101112
13141516171819
20212223242526
27282930   
       
   1234
567891011
12131415161718
19202122232425
2627282930  
       
      1
2345678
9101112131415
16171819202122
23242526272829
30      
    123
45678910
11121314151617
18192021222324
25262728   
       
 123456
78910111213
14151617181920
21222324252627
28293031   
       
Translate »